বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২১, ২০২৫
spot_img
Homeঅর্থনীতিপেঁয়াজের স্বাভাবিক সরবরাহ বজায় রাখতে আইপি নীতি পুনর্বিবেচনার দাবি

পেঁয়াজের স্বাভাবিক সরবরাহ বজায় রাখতে আইপি নীতি পুনর্বিবেচনার দাবি

দেশের বাজারে পেঁয়াজের স্বাভাবিক সরবরাহ বজায় রাখতে আমদানির ক্ষেত্রে আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) নীতি পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে সোনামসজিদ আমদানি ও রপ্তানিকারক গ্রুপ। রোববার দুপুরে সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি মো. একরামুল হক বলেন, সম্প্রতি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সীমিত পরিমাণে আইপি দিচ্ছে—কখনও ৫০ মেট্রিক টন, আবার কখনও ৩০ মেট্রিক টন। অথচ ভারত থেকে প্রতিটি ট্রাকে সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসে। ফলে ৩০ মেট্রিক টনের আইপি দিলে এলসি, শুল্ক, সিএন্ডএফসহ অন্যান্য খরচ বেড়ে যাবে। এর প্রভাব সরাসরি বাজারে পড়বে এবং দাম অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে।

আমদানিকারক গ্রুপের নেতৃবৃন্দের দাবি, সীমিত আইপি বরাদ্দ অব্যাহত থাকলে অরাজকতা তৈরি হবে। কেউ আইপি পাবে, কেউ পাবে না—ফলে বাজারে সরবরাহ ব্যাহত হবে এবং ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা, কোষাধ্যক্ষ নাজমুল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক মাসুম বিল্লাহসহ কার্যনির্বাহী সদস্যবৃন্দ।

সম্প্রতি সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ৪৭০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এখন পর্যন্ত এ স্থলবন্দর দিয়ে ১৩ ব্যবসায়ীকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সোনামসজিদ উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক সমীর চন্দ্র ঘোষ।

তিনি জানান, এখন পর্যন্ত ১৩ জন আমদানিকারককে ৪৭০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। দুজন আমদানিকারক চারটি ট্রাকে ১০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেছেন।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments